খুলনা জেলা পরিষদের আওতাধীন বারাকপুর সন্ন্যাসী ঘাটের ইজারাদারের সংবাদ সম্মেলন

স্টাফ রিপোর্টার ঃ খুলনা জেলা পরিষদের আওতাধীন দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর সন্ন্যাসীর খেয়াঘাটের বাংলা ১৪২৮ বঙ্গাব্দের ইজারদার গতকাল বিকালে দিঘলিয়ার বারাকপুর নিজ অফিসে সংবাদ সম্মেলন করেছেন সংবাদ সম্মেলনে লিখিত সংবাদ সম্মেলনে ইয়াজুল ইসলাম বলেন এক বছরের জন্য ইজারা পায়। ওই সময়ে করোনা মহামারীর কারণে সারা বিশ্ব সহ দেশে লকডাউন ও সাধারণ ছুটি ঘোষণা হয় । সে সময়ে প্রায় তিন মাসের মতো ঘাট চলাচল ও ইজারা আদায় বন্ধ থাকে । দেশের উৎপাদনের অনেক সেক্টরে ও প্রণোদনা দেওয়া হলেও এই সেক্টরে কোন প্রণোদনার ব্যবস্থা না দেওয়ার কারণে আমি গত ২০২০ সালের ৪ জুন জেলা পরিষদ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর ক্ষতিপূরণের আবেদন করি । গতবছরের তুলনায় ১০% টাকা বৃদ্ধিতে ঘাট ইজারার নিয়ম থাকলেও পরবর্তীতে বছরের প্রাপ্ত ইজারাদার জোরপূর্বক ইজারার দুই মাস থাকাকালীন সময়ে আমাকে তুলে দিয়ে ঘাট দখল করে। জেলা পরিষদ তার বন্ধকালীন সময় অতিরিক্ত ইজারা আদায়ের সুযোগ না দিয়ে মাসিক চুক্তিতে ইজারাদারের নিয়োগ দেওয়ায় আমি বাদী হয়ে জেলা পরিষদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করি, যার মামলা নাম্বার ৭০ /২০২১। এসময় বিজ্ঞ আদালত বাৎসরিক ইজারা টেন্ডার বন্ধ করে। আমি ইয়াজুল ইসলাম ১৪৩১ বঙ্গাব্দে প্রাপ্ত ইজারাদার জাকারিয়া খান পিতা মৃত সোবান খানের সঙ্গে শেয়ারে বারাকপুর সন্ন্যাসীর খেয়াঘাট ইজারা আদায়ের কাজে নিয়োজিত আছে। আমি সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ঘাট পেতে ইচ্ছুক। তিনি আদালতের ন্যায় বিচার প্রার্থনা করেছেন।