দৌলতপুরে বিএনপি’র সম্মেলনকে ঘিরে ‘উৎসবের আমেজ’
# আগামী ৩ ডিসেম্বর দৌলতপুর থানা বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন #
# সভাপতি প্রার্থী পদে ৪জন, সাঃ সম্পাদক পদে ১ জন ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন #
# সম্মেলনকে ঘিরে তৃনমূল নেতা-কর্মীদের মধ্যে সাজ সাজ রব, যোগ্য নেতৃত্ব চান তৃনমূল নেতা-কর্মীরা #
মো. আশিকুর রহমান ঃ ছাত্র-জনতার গণ অভ্যূত্থানের মধ্যে ফ্যাসিবাদী আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর বিগত দেড় যুগের পর বর্তমানে একটি স্বস্তিকর, উজ্জ্বীবিত অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। গত ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণ অভ্যূত্থানের মাধ্যমে বিগত সরকারের পটপরির্তনের মধ্যে দিয়ে দলটির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ইতোমধ্যে কারামুক্ত হয়েছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে, দলীয় নেতাকর্মীরাও রাজনৈতিক মামলা হতে মুক্ত হয়ে কারাগার হতে বেরিয়ে আসছেন। সবমিলিয়ে বর্তমানে দলটির দলীয় নেতা-কর্মীদের মাঝে স্বস্তিকর অবস্থা বিরাজ করছে। ইতোমধ্যে দলটিকে ঢেলে সাজাতে কেন্দ্রীয় বিএনপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুলের দিক-নির্দেশনায় খুলনা মহানগর বিএনপি নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডে দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনের মধ্যদিয়ে ওয়ার্ড কমিটি গঠন করেছেন। ওয়ার্ড কমিটি শেষে এখন শুরু হচ্ছে থানা বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন। ওই ধারাবাহিকতায় আগামী ৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে দৌলতপুর থানা বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন। দৌলতপুর থানা বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে এ পর্যন্ত সভাপতি পদে ৪জন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তারা হলেন, দৌলতপুর থানা বিএনপি’র বর্তমান আহ্বায়ক এম মুর্শিদ কামাল, দৌলতপুর থানা বিএনপি’র সাবেক সাঃ সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম নান্নু , দলটির দুঃসময়ে নিবেদিত প্রাণ শরিফুল আনাম ও মো. শাহ্জী কামাল টিপু। সাধারন সম্পাদক পদে ১ জনের নাম শোনা যাচ্ছে, তিনি হলেন দলটির দুঃসময়ের ত্যাগী কর্মী দৌলতপুর থানা বিএনপি’র বর্তমান সদস্য সচিব শেখ ইমাম হোসেন। এছাড়াও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ২জন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। তারা হলেন বর্তমান আড়ংঘাটা ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি মো. মতলুবুর রহমান মিতুল ও জাহিদ হাসান খসরু।
দৌলতপুর থানার অর্ন্তগত ৫টি ওয়ার্ড ও একটি ইউনিয়নের ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির ৪২৬জন ভোটারগন তাদের মূল্যবান ভোট প্রদানের মাধ্যমে আগামী ৩ ডিসেম্বর দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে ৩টি পদে যোগ্য নেতা নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে। দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনকে সফল করতে ইতোমধ্যে থানার নির্বাহী কমিটির সভা শেষে ৬টি উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে প্রস্তুতি সভা চলমান রয়েছে। দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনকে ঘিরে প্রার্থীরা দিন-রাত ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে, দোয়া ও সমার্থন প্রার্থনা করছেন তারা। প্রার্থীদের ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন, প্লে-কার্ড ও তোরণে ছেয়ে গেছে গোটা দৌলতপুর এলাকা। প্রার্থীরা দৌলতপুর এলাকায় মটরসাইকেল শোভাযাত্রাও বের করছেন। দৌলতপুরে চায়ের দোকান হতে সর্বস্তরে এখন একটাই আলোচনা কে হচ্ছেন আগামীতে দৌলতপুর থানা বিএনপি’র সভাপতি, সাধারন সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক। ইতোমধ্যে সম্মেলনকে ঘিরে দৌলতপুর এলাকায় উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। সম্মেলনকে ঘিরে তৃনমূল নেতা-কর্মীদের মাঝে বিরাজ করেছে সাজ-সাজ রব। তৃনমূল নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, তারা দৌলতপুর থানা বিএনপিতে এমন যোগ্য নেতৃত্ব চান, যারা (প্রার্থীরা) দুঃসময়ের তাদের (তৃনমূল নেতাকর্মীদের) পাশে ছিল এবং যারা (প্রার্থীরা) দলটিকে ব্যক্তি স্বার্থের বাইরে দলের জন্য নিবেদিত প্রান হিসাবে কাজ করবে। দলকে সুসংগঠিত করবে, দলের আস্থাভাজন হিসাবে কাজ করবে। সর্বপরি তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঠিক মূল্যায়ন করবে। দৌলতপুর থানা বিএনপি’র বর্তমান আহ্বায়ক ও সভাপতি প্রার্থী এম মুর্শিদ কামাল জানান ঃ কেন্দ্রীয় বিএনপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী আলহাজ¦ রকিবুল ইসলাম বকুলের নেতৃত্বে এই এলাকার মানুষের স্বার্থে আমরা কাজ করছি। একই এলাকা মানুষকে সংগঠিত করে বিএনপির রাজনীতিকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করছি। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক জিয়ার সকল রাজনৈতিক কর্মসূচি রাজপথে থেকে এই দৌলতপুরের ৫টি ওয়ার্ড ও ১টি ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের নিয়ে সাহসের সাথে নিয়ে লড়াই করেছি। অনেক নেতাকর্মী জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছে, তাদের পাশে থাকার চেষ্টা করছি। আমাদের প্রিয় নেতা আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুলের নেতৃত্বে যে সমস্ত নেতৃবৃন্দ মামলা-হামলা, জেল-জুলুমের শিকার হয়েছে তাদের সহযোগীতা করেছি। ৫ আগষ্ট স্বৈরাচারী সরকার পতনের পর আমরা এই দলটিকে সু-সংগঠিত করার জন্য বকুল ভাইয়ের নেতৃত্বে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সম্মেলন ও নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করেছি। ওই একই ধারাবাহিকতায় আগামী ৩ ডিসেম্বর থানা বিএনপির সম্মেলন ও প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে কমিটি গঠিত হবে। ইনশাল্লাহ আমাদের নেতাকর্মী আমাদের সাথে আছে। যাদের নিয়ে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি, তারা আমাদের অবশ্যই ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে এটাই আশা রাখি। আমি যদি সভাপতি পদে নির্বাচিত হই, আমার এই আসনে, এই দৌলতপুর থানায় ৫টি ওয়ার্ড ও ১টি ইউনিয়নে যত নেতাকর্মী থাকবে তাদের সংগঠিত করে দলকে আরো শক্তিশালী করা এবং জাতীয় নির্বাচনে এই আসনে আমাদের প্রার্থী, ধানের শীষের প্রার্থী আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুলকে বিপুল ভোটের মাধ্যমে বিজয়ী করে এই দৌলতপুর থানাকে একটি মডেল বিএনপির থানা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করবো। তৃনমূল নেতাকর্মীদের নিবেদিত প্রাণ হিসাবে কাজ করবো এই আশাবাদ ব্যক্ত করি।
দৌলতপুর থানা বিএনপি’র সাবেক সাঃ সম্পাদক ও সভাপতি প্রার্থী মো. সিরাজুল হক নান্নু’র বক্তব্যে ঃ বিগত প্রায় ১৭ বছর বাংলাদেশে কোনো গনতন্ত্র ছিল না। এদেশের মানুষের গনতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার, বাকস্বাধীনতা থেকে শুরু করে দেশের সামগ্রীক গনতন্ত্র ধ্বংস করেছেন শেখ হাসিনা। বিগত দিনে হাসিনা বিরোধী আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার কারণে হামলা-মামলা শিকার হয়েছি। দলের দুঃসময়ের রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে গিয়েছি। দেশের গনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ফিরিয়ে আনার জন্য দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে এখনো যে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন এ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) খুলনা মহানগরের নেতৃত্বে দৌলতপুর থানা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হলে দেশের চলমান আন্দোলন সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষে দলকে সু-সংগঠিত করা এটি আমার দায়িত্ব হিসাবে থাকবে। পাশাপাশি আগামীতে বিএনপি রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় গেলে জনগনের যে চাওয়া পাওয়া, একটি শান্তিপূর্ন পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষে কাজ করবো। যে সকল নেতাকর্মী দলের জন্য হামলা মামলা, জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছে অবশ্যই তাদের পাশে সর্বক্ষন থাকবো। একই সাথে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে ৩১ দফা কর্মসূচির ঘোষনা করছেন, তার বাস্তবায়নে কাজ করবো। দৌলতপুর থানা বিএনপি’র সভাপতি প্রার্থী শরিফুল আনাম জানান, ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে আমাদের দলীয় নেতাকর্মী আমিসহ আমার গোটা পরিবার জুলুম, নির্যাতন, হামলা-মামলা শিকার হয়েছি। তারপরও দলের জন্য রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করে গেছি। ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণ অভ্যূত্থানের মধ্যে দিয়ে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটেছে। এখন দেশে সব দলের অংশ গ্রহনে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গনতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আসবে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিক নির্দেশনায় ও খুলনা মহানগরের নেতৃত্বে দৌলতপুর থানা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হলে দেশের চলমান আন্দোলন সংগ্রামকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াসহ দলীয় নেতাকর্মীর জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসাবে কাজ করবো।
দৌলতপুর থানা বিএনপি’র সভাপতি প্রার্থী শাহ্জী কামাল টিপু জানান, দলের দুর্দিনে দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসাবে কাজ করেছি। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে দলীয় নেতাকর্মীরা জুলুম, নির্যাতন, হামলা-মামলা শিকার হয়েছি। আমি নির্বাচিত হলে তাদের দলীয় নেতাকর্মীদের দুর্দিনে যে পাশে ছিলাম, সুদিনেও পাশে থেকে কাজ করবো। পাশাপাশি দৌলতপুর থানা বিএনপিকে সু-সংগঠিত করবো এবং দৌলতপুর এলাকায় পাট শিল্প যে গৌরব হারিয়েছে, সেই গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করবো।
দৌলতপুর থানা বিএনপি’র বর্তমান সদস্য সচিব ও সাধারন সম্পাদক প্রার্থী শেখ ইমাম হোসেন জানান, বিগত প্রায় ১৭ বছর বাংলাদেশে কোনো গনতন্ত্র ছিল না। এদেশের মানুষের গনতান্ত্রিক অধিকার, ভোটের অধিকার, বাকস্বাধীনতা থেকে শুরু করে দেশের সামগ্রীক গনতন্ত্র ধ্বংস করেছেন শেখ হাসিনা। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারারুদ্ধ করে এবং তার পরিবার মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করে, দেশত্যাগ করিয়ে এদেশে গণমানুষের নেত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ বিএনপি’র সকল নেতাকর্মীসহ সকল রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের স্বৈরাচারী হাসিনার সরকার জুলুম নির্যাতন করে এ দেশের গনতন্ত্র ধ্বংস করেছে। দেশনায়ক তারেক রহমান দেশের বাইরে থেকে এদেশের ১৮ কোটি মানুষকে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। তার নেতৃত্বে এদেশের জনগন আন্দোলন সংগ্রাম অব্যহত রেখেছে। গত, ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণ অভ্যূত্থানের মধ্যে দিয়ে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটিয়েছে। একই সাথে কেন্দ্রীয় বিএপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুলের নেতৃত্বে এই এলাকার মানুষের স্বার্থে আমরা কাজ করছি। বিগত দিনে ফ্যাসিবাদী সরকারের সময়ে হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। বিগত দিনে রাজপথে থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে গিয়েছি। দুর্দিনে নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম এবং ভবিষ্যতেও তাদের পাশে থেকে কাজ করবো। আমি যদি সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হই, আমার এই আসনে, এই দৌলতপুর থানায় ৫টি ওয়ার্ড ও ১টি ইউনিয়নে যত নেতাকর্মী থাকবে তাদের সংগঠিত করে এই দলটিকে আরো শক্তিশালী করা এবং জাতীয় নির্বাচনে এই আসনে আমাদের প্রার্থী, ধানের শীষের প্রার্থী আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুলকে বিপুল ভোটে মাধ্যমে বিজয়ী করে এই দৌলতপুর থানাকে একটি মডেল বিএনপির থানা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করবো। তৃনমূল নেতাকর্মীদের নিবেদিত প্রাণ হিসাবে কাজ করবো। আড়ংঘাটা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি, দৌলতপুর থানা বিএনপির সিনিঃ যুগ্ম-আহ্বায়ক ও সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী মতলুবুর রহমান মিতুল জানান, ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকারের সময়ে আমি ও আমাদের দলীয় নেতাকর্মী জুলুম, নির্যাতন, হামলা-মামলা শিকার হয়েছি। তারপরও দলের জন্য রাজপথে থেকে আন্দোলন সংগ্রাম করে গেছি। ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণ অভ্যূত্থানের মধ্যে দিয়ে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটিয়েছে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিক নির্দেশনায় ও কেন্দ্রীয় বিএপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুলের নেতৃত্বে এই এলাকার মানুষের স্বার্থে আমরা কাজ করছি। বিগত দিনে রাজপথে থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে গিয়েছি। দুর্দিনে নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম এবং ভবিষ্যৎতেও তাদের পাশে নিয়ে কাজ করবো। আশাকরি দলীয় নেতাকর্মীরা আমাকে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসাবে পুর্ন সমার্থন ও বিজয়ী করবেন।
৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য ও দৌলতপুর থানা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী জাহিদ হাসান খসরু জানান, দলের দুর্দিনে দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ হিসাবে কাজ করেছি। কেন্দ্রীয় বিএপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুলের নেতৃত্বে দৌলতপুরে বিএনপিকে সংগঠিত করার লক্ষে কাজ করবো। বিগত দিনে হামলা মামলার, জুলুম নির্যাতনের শিকার নেতাকর্মীদের সঠিক মূল্যয়ন ও তাদের সার্বিক মঙ্গলে কাজ করবো, আশা করি তারা আমাকে নিবার্চিত করবে।
৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও ভোটার মো. খবির উদ্দিন জানান, বিগত দিনে ফ্যাসিবাদী সরকারের সময়ে আমরা হামলা, মামলার শিকার হয়েছি। দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনায় ও খুলনা-৩ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী রাকিবুল ইসলাম বকুলের নেতৃত্বে আমরা সুসংগঠিত ছিলাম এবং বিগত দিনে আমাদের উপর যে হামলা, মামলা হয়েছে সেই দুঃসময়ে আমাদের পাশে দৌলতপুর থানা বর্তমান আহ্বায়ক এম মুর্শিদ কামাল, সদস্য সচিব ইমাম হোসেন ও আড়ংঘাটা ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি মতলুবুর রহমান মিতুলকে পাশে পেয়েছি। তারা আন্দোলন সংগ্রামে সর্বক্ষন পাশে ছিল, ভবিষ্যৎতেও পাশে পেতে চাই। আশাকরি ভোটারাদের ভোট দানের মাধ্যমে তাদের বিজয়ী করবে। দৌলতপুর থানা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব ও ভোটার সরদার আলামিন রতন জানান, বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে ঘরে ঘুমাতে পারি নাই। হামলা, মামলা , জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছি। দুর্দিনে আমাদের অভিভাবক কেন্দ্রীয় বিএপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী আলহাজ¦ রাকিবুল ইসলাম বকুল আমাদের সাহস যুগিয়েছেন, আমাদের সহযোগীতা করেছেন। পাশাপাশি আমাদের ভরসাস্থল দৌলতপুর থানা বিএনপির বর্তমান সদস্য সচিব শেখ ইমাম হোসেন নেতৃত্বে দৌলতপুর থানায় বিএনপিকে সুসংগঠিত করার লক্ষে কাজ করছি। তিনি তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঠিক মূল্যায়ন করেন। আমি আশাবাদি তিনি যে ভাবে দলীয় নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করেছেন এবং দুর্দিনে পাশে ছিলেন, নেতাকর্মীরা তার যোগ্য মূল্যায়ন করবেন।