স্থানীয় সংবাদ

তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা- মঞ্জু

স্টাফ রিপোর্টার ঃ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরার মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দলের প্রধান নেতৃত্বের বাংলাদেশে সরাসরি অনুপস্থিতির যে শূন্যতা তৃণমূলে অনুভূত হচ্ছিল তা কেটে গেছে মন্তব্য করে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-২ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, আমরা দীর্ঘ ১৬-১৭ বছর অবিরাম সংগ্রাম করেছি, আন্দোলন করেছি ভোটাধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য, গণতন্ত্রের জন্য। সেই গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সমাপ্তি হয়েছে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে। স্বৈরাচারের পতন হয়েছে, ফ্যাসিস্ট পালিয়েছে। গণতন্ত্র অবমুক্ত হয়েছে। তারেক রহমানের এই প্রত্যাবর্তন কেবল একটি রাজনৈতিক ঘটনা নয়, বরং এটি বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা। শনিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় সোনাডাঙ্গা থানার ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের বসুপাড়া নূরানীয়া বহুমুখি মাদ্রাসায় নেদশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রদান অনুষ্ঠানে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের টুটপাড়া গাছতলা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নজরুল ইসলাম মঞ্জু। মন্দির কমিটির সভাপতি নিখিল কুমার বিশ^াস এর সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক নির্মলেন্দু মন্ডলের পরিচালনায় এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। রাত পৌণে ৮টায় রূপসা শ্মশানঘাট কালি মন্দির কমিটি ও হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে মতবিনিময় সভা মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক রতন কুমার দেবনাথের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাবেক ছাত্রদল নেতা সমীর সাহা। বক্তব্য রাখেন অ্যাডভোকেট পপি ব্যানার্জি। পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করেন মন্দিরের পুরোহিত সুরেশ চক্রবর্তী। এসময় তিনি বলেন, পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তি এবং তাদের দোসররা দেশে এবং বিদেশে সক্রিয়। তারা চেষ্টা করবে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্থ করতে। নির্বাচনকে বানচাল করতে পারে। যারা এই অগণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সন্ত্রাসী কায়দায় বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্থ করতে চাইবে আমরা সম্মিলিতভাবে সকলকে নিয়ে প্রতিহত করব ইনশাল্লাহ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মেহেদী হাসান দিপু, আনোয়ার হোসেন, ইউসুফ হারুন মজনু, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, শামসুজ্জামান চঞ্চল, একরামুল হক হেলাল, কামরান হাসান, ইশহাক তালুকদার, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, রবিউল ইসলাম রবি, আব্দুল জব্বার, মেশকাত আলী, মোস্তফা কামাল, খায়রুল ইসলাম লাল, রিয়াজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম সাগর, হেদায়েত হোসেন হেদু, আসাদুজ্জামান, মনিরুল ইসলাম মাসুম, হাবিবুর রহমান, জিএম রফিকুল ইসলাম, মাওলানা আবু সালেহ, মাওলানা আব্দুর রশিদ, রবিউল ইসলাম বিপ্লব, মোহাম্মাদ আলী, মাজেদা খাতুন, মাসুদ খান বাদল, আলম হাওলাদার, রবিন্দ্রনাথ মিত্র, আলমগীর হোসেন আলম, অসিম নন্দ দাস, পরিতোষ হাওলাদার, রমেন চন্দ্র সেন, রণজিত বর্মন, জিতেন্দ্র নাথ রায়, এড. বাপি ব্যানার্জি, দুলাল সরকার, পরিমল দাস, শিউলি ব্যানার্জী, জয় মন্ডল, নারায়ন দাস, নুরুল ইসলাম লিটন, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, স্বপন হাওলাদার, ডা. ফারুক হোসেন, এড. ওমর ফারুক, জাহান আলী, শামীম আশরাফ, ইউনুচ শেখ, মহিদুল হক টুকু, শরিফুল ইসলাম সাগর, মিজানুর রহমান মিজান, মুশফিকুর রহমান অভি, মাহমুদ হাসান মুন্না, ইমরান হোসেন, এম এ সালাম, এড. এনামুল কবির, সেলিম বড় মিয়া, আব্দুর করিম, সোহরাব হোসেন প্রমুখ।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button