স্থানীয় সংবাদ

যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন

প্রবাহ ডেস্ক
যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন স্থানে মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানোর বিস্তারিত সংবাদ।
ফুলতলা
দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে ফুলতলা উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিনের কার্যক্রম শুরু হয়। সকাল সাড়ে ৮ টায় সময় স্বাধীনতার শহীদ স্মৃতি ফলক ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তক অর্পণ করা হয়। পরে, সকাল ৯ টায় উপজেলার ডাবুরমাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুঁচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে অনুষ্ঠিত হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলার শহীদ হাবিবুর রহমান মিলনায়তনে ফুলতলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস শীর্ষক আলোচনা সভা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্বর্ধনা প্রদান করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাসনীম জাহান এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা, সম্বর্ধনা, উদ্বোধন ও মার্চপাস্টে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কে.এম জিয়া হাসান তুহিন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জেসমিন আরা, থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম, প্রবিণ শিক্ষাবিদ আলহাজ্ব আনোয়ারুজ্জামান মোল্যা, উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আশরাফ হোসেন আশু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রওশন আলী, ফুলতলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এস এম মোস্তাফিজুর রহমান, সরকারি ফুলতলা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ সমীর কুমার ব্রহ্ম, ইউপি চেয়ারম্যান শরীফ মোহাম্মদ ভূঁইয়া শিপলু ও সরদার মনিরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুবোধ কুমার, সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ শাহীন আলম, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ ওবায়দুল হক হাওলাদার, উপ-সহকারী পরিচালক (বীজ) মোঃ আনোয়ার হোসেন, আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা সালমা খাতুন প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ ও মন্দিরে জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি এবং মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দুপুর ২ টায় প্রীতি ফুটবল ও ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়।
কয়রা
কয়রা উপজেলায় যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে গত ১৬ ডিসেম্বর সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, কয়রা থানা পুলিশ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা আওয়ামী লীগ ও তার বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন, জাতীয় পার্টি, কয়রা উপজেলা প্রেসক্লাব, কয়রা আইনজীবী সমিতি, পুজা উদযাপন পরিষদ, কয়রা সরকারী মহিলা কলেজ, কপোতাক্ষ মহাবিদ্যালয়, কয়রা বাজার কমিটি, মানব কল্যাণ ইউনিট, ব্লাড ডনার ক্লাব,উপজেলা শিশু সুরক্ষা কোয়ালিশন সহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজ, ক্রীড়া অনুষ্ঠান শেষে বেলা ১১ টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্বর্ধনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ কামাল হোসেনের সভাপতিত্বে ও যুব উন্নয়ন অফিসার মোঃ রেজাউল করিমের পরিচালনায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে আলোচনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ¦ এস এম শফিকুল ইসলাম, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভুমি) বিএম তারিক-উজ-জামান, কয়রা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাড. কোমলেশ কুমার সানা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাছিমা আলম, প্রাণী সম্পদ অফিসার ডাঃ মুস্তাইন বিল্যাহ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার আলহাজ¦ এ্যাড. কেরামত আলী, এস এম গোলাম রব্বানী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সরদার মাহবুবুর রহমান প্রমুখ। বিকেলে উপজেলা পরিষদ মাঠে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ শেষে সন্ধ্যায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন স্থানীয় জনসাধারন।
দাকোপ
বটিয়াঘাটা
দিবসটি উপলক্ষে বটিয়াঘাটা উপজেলার প্রশাসনের আয়োজনে দিবসের শুরুতে বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন, থানা পুলিশ, অফিসার্স ক্লাব,স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বটিয়াঘাটা প্রেস ক্লাব, উপজেলা প্রেসক্লাব, টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ, সাবেক সচিব ড. প্রশান্ত কুমার রায়,নিজেরা করি সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ। সকাল ৯ টায় আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং পুলিশ, আনসার,স্কাউটস,ফায়ার সার্ভিস ও স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের সমন্বয়ে কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শন ও খেলাধূলা প্রতিযোগিতা। বেলা ১২টায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংম্বব্ধনা ও বিকাল ৩টায় প্রশাসন, বীরমুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, জনপ্রতনিধি ও সুধীদের সমন্বয়ে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। সকল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আশরাফুল আলম খান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরীফ আসিফ রহমান, অধ্যক্ষ অমিতেষ দাস,ভাইস চেয়ারম্যানদ্বয় নিতাই গাইন ও চঞ্চলা মন্ডল,সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ আসাদুর রহমান, উপজেলা প্রকৌশলী সুব্রত বিশ্বাস, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা বিনয় কৃষ্ণ সরকার, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ পলাশ কুমার দাস,উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মিজানুর রহমান, সিঃ মৎস্য কর্মকর্তা মনিরুল মামুন, কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আবু বক্কর সিদ্দিক,মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নারায়ন চন্দ্র মন্ডল, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জিএম আলমগীর কবির, পিআইও শরীফ আসিফ রুবেল,উপজেলা সাব-রেজিষ্ট্রার মনিরুল মামুন,সমবায় কর্মকর্তা জান্নাতুন্নেছা, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি প্রতাপ ঘোষ, বটিয়াঘাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি কবির আহমেদ খান সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রজিৎ টিকাদার, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান, খাদ্য কর্মকর্তা বাদল কুমার বিশ্বাস, সমাজসেবা কর্মকর্তা সরকার আলী আহসান, নির্বাচন অফিসার অপূর্ব কুমার বিশ্বাস,যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু বক্কর মোল্লা, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নবনীতা দত্ত, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক কর্মকর্তা দেবু টিকাদার,জেলা আ’লীগনেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মনোরঞ্জন মন্ডল, অবঃ প্রভাষক মনোরঞ্জন মন্ডল, সাংবাদিক ইনায়েত আলী বিশ্বাস, মহিদুল ইসলাম শাহীন, তরিকুল ইসলাম, আলামিন গোলদার, আসাদুজ্জামান উজ্জ্বল, অমলেন্দু বিশ্বাস,মহব্বত আলী, উপজেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি পরিতোষ রায়,সাংবাদিক যথাক্রমে নিখিলেশ গাইন,শাওন হাওলাদার,পরাগ রায়,গাজী তরিকুল ইসলাম, এস,এম, ভূট্রো,রিপন রায়,চিরঞ্জীব মল্লিক, অরুপ জোদ্দার,এড. মোস্তফা বিল্লাল, নিতিশ বাছাড়, সুমন বিশ্বাস, গৌর দাস বাছাড়, মোস্তাফিজুর রহমান সহ আ’লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান গণ ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। সন্ধ্যায় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
বাগেরহাট
অগ্রণী ব্যাংক অঞ্চল প্রধান বিপুল মন্ডলের নেতৃত্বে দিবসটি উপলক্ষ্যে শনিবার সকালে বিজয় র‌্যালীসহকারে শহরতলীর দশানী মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি সৌধে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ সময় জেলার সকল শাখার শাখা ব্যবস্থাপকগন ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের অঞ্চল প্রধান বিপুল মন্ডল বলেন, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ব্যাংকের জোনাল শাখায় আলোকসজ্জা করা হয়। ৩০ লাখ শহীদদের ও ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশে আমরা মহান বিজয় দিবস উযযাপন করছি। এটা বাঙ্গালী জাতির জন্য সৌভাগ্য। তাই দেশ স্বাধীনের মুল ভুমিকায় থেকে জাতিকে শত্রুমুক্ত করে নিজেই স্ব-পরিবারে আত্মত্যাগ করে জাতির পিতা হিসাবে স্বীকৃতি পাওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে অগ্রনী ব্যাংক সব সময়ই মানুষের পাশে রয়েছে। অপরদিকে,মুক্তিযুদ্ধ স্তম্ভে ফুলেল শ্রদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধাদের সংম্বর্ধনা, সরকারী শিশু সদনসহ এতিম খানায়, হাসপাতাল ও কারাগারে রাষ্ট্রীয়ভাবে উন্নতমানের খাবার বিতারনসহ নানা কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে বাগেরহাটে মহান বিজয় দিবস উযযাপন করা হয়েছে। এ দিবস উপলক্ষে মোংলা বন্দর এলাকায় শুক্রবার ও শনিবার দুইদিন বেলা ২টা থেকে সূর্যান্ত পর্যন্ত স্থানীয় দ্বিগরাজে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ “বানৌজা তুরাগ” ও বিসিজি বেইজ বাংলাদেশ কোস্টগার্ড যুদ্ধ জাহাজ “বিসিজিএস মুনসুর আলী” সর্বসাধারনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। এখানে দুর দুরন্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা এ যুদ্ধ জাহাজ দুটোতে অনায়াশে সব কিছু পরিদর্শন করতে পারবে বলে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ড সুত্রে জানা গেছে। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বাগেরহাট ষ্টেডিয়ামে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। কুচকাওয়াজে রাষ্ট্রীয় সালাম গ্রহন করেন জেলা প্রশাসক মোহা. খালিদ হোসেন। এর আগে শনিবার সকালে বাগেরহাট জেলা সদরের দশানী মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠন, সিপিবিসহ রাজনৈতিক দল, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকেরা ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।

দিবসটি উপলক্ষে দাকোপ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শনিবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে একত্রিশবার তোপধ্বনির মাধ্যমে বিজয় দিবসের শুভ সূচনা করা হয়। এরপর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে উপজেলা পরিষদ চত্বরের স্মৃতিসৌধে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়দেব চক্রবর্তীর নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসনের পুষ্পমাল্য অর্পনের মাধ্যমে শুরু হয় মাল্যদান কর্মসূচী। পর্যায়ক্রমে মাল্যদান করেন দাকোপ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, চালনা পৌরসভা, দাকোপ থানা, দাকোপ উপজেলা আওয়ামীলীগ ও চালনা পৌরসভা এবং তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠন, অন্যান্য রাজনৈতিকদল, দাকোপ প্রেসক্লাব, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। সকল সরকারী, আধা সরকারী, বেসরকারী ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও আলোকসজ্জা করন। সকাল ৮টায় উপজেলা পরিষদ মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, বাংলাদেশ পুলিশ, আনসার, ফাইয়ার সার্ভিস সিভিল ডিপেন্সের সদস্য বৃন্দ এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশ গ্রহনে শরীরচর্চা প্রদর্শনী, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক রচনা প্রতিযোগীতা, শিশুদের চিত্রাংকন প্রতিযোগীতা, শিশু কিশোর ও মহিলাদের পৃথক পৃথক ক্রিড়া প্রতিযোগীতা, মসজিদ, মন্দির গীর্জায় জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুসহ শাহাদাত বরনকারী পরিবারের সকল সদস্য এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিশেষ মোনাজাত ও প্রার্থনা, হাসপাতাল ও এতিমখানা এবং থানা হাজতে উন্নত মানের খাবার পরিবেশন, বিকাল ৪ টায় প্রীতি ফুটবল প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সি-সার্কেল) মোঃ মফিজুর রহমান, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব শেখ আবুল হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভুমি) পাপিয়া সুলতানা, থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুল হক, থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) মোঃ শামীনুর রহমান, উপজেলা প্রাণী সম্পাদক কর্মকর্তা ডাঃ বঙ্কিম চন্দ্র হালদার, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ সুদীপ বালা, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, চালনা পৌরসভার মেয়র সনত কুমার বিশ্বাস, দাকোপ প্রেসক্লাব সভাপতি গোবিন্দ বিশ^াস, সাধারণ সম্পাদক জি এম রেজাসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা বৃন্দ, গণমাধ্যমের কর্মী বৃন্দ, বিভিন্ন পর্যায়ের জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

সংশ্লিষ্ট সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button