সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ইশতেহার ঘোষণা করেছেন

দৌলতপুর ৬নং ওয়ার্ডে কর্মী সভায় এস এম কামাল

এম রুহুল আমিন ঃ উৎসব মুখর পরিবেশে চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচার প্রচারনা। গনসংযোগের অংশ হিসাবে বুধবার দিনব্যাপী দৌলতপুরের ৬নং ওয়ার্ডে পথসভা,গনসংযোগ ও লিপলেট বিতরন করেন খুলনা -৩ আসনের নৌকার মাঝি এস এম কামাল হোসেন। বিকালে সবুজ সংঘের মাঠে ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের আয়োজনে কর্মী সভা অনুষ্টিত হয়।সভায় সভাপতিত্ব করেন ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি তরফদার মনিরুল ইসলাম ও সঞ্চলনা করেন সাধারণ সম্পাদক জাফর ইকবাল মিলন। প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা -৩ আসনের এমপি , শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন খুলন -৩ আসনের নৌকার মাঝি এস এম কামাল হোসেন। সম্মানীত অতিথির বক্তৃতায় এস এম কামাল বলেন,দেশরতœ,জননেত্রী,সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। আজ সেটি বাস্তবায়ন হয়েছে।এখন আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি সফল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ইশতেহার ঘোষণা করেছেন । সেখানে নতুন প্রজন্মের কর্মসংস্থানের কথা থাকবে । সেখানে তাদের বেকার সমস্যা দূর হবে। সে কারণে নতুন প্রজন্মের যারা ভোটার তারা শেখ হাসিনা ও নৌকা প্রতীকের পক্ষে রায় দিবে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের ভোটের ও ভাতের অধিকার বাস্তবায়ন করেছেন।বাংলাদেশকে ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত করেছেন। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে জনগণের অংশগ্রহণ মুলক ও উৎসবমুখর পরিবেশে।জননেত্রী শেখ হাসিনার মুখকে উজ্জ্বল করতে আমাদের সকলকে ভোট কন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদান করে বিশ্বের কাছে শেখ হাসিনার মুখকে উজ্জ্বল করতে হবে। তাই আমি বলব,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতীক নৌকা, শেখ হাসিনার প্রতীক নৌকা, উন্নয়নের প্রতীক নৌকা, গণতন্ত্রের প্রতীক নৌকা, মুক্তিযুদ্ধের প্রতীক নৌকা এদেশের মানুষ বিশ্বাস করে নৌকায় ভোট দিয়ে কখনো প্রতারিত হয় না,বঞ্চিত হয় না।নৌকায় যতবার ভোট দিয়েছে তখনই বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে। দেশ ও মানুষের উন্নয়ন হয়েছে। তুলনামূলক ভাবে অতীতে যারা ক্ষমতায় ছিল,তাদের চেয়ে নৌকায় ভোট দেওয়ার কারণে জননেত্রী শেখ হাসিনার আমলে ভালো আছে।তাই এবারের নির্বাচনটা নৌকা প্রতীকের ও শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা এবং তার উন্নয়ন। এ অঞ্চলের মানুষ আমাকে ভালবাসে তারা আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করলে আমি তাদের সেবক হয়ে কাজ করব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ,দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সৈয়দ আলী,বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, নগর আওয়ামী লীগের সদস্য সাংবাদিক মোজাম্মেল হক হাওলাদার, দৌলতপুর থানা সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বন্দ,বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোশারেফ হোসেন,কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মাদ আলী,এস এম নুরুল হক নুরু,মিজানুর রহমান তরফদার মির্জা,এস এম আব্দুল হক,এফ এম সাইফুজ্জামান মুকুল, শাহ ওয়াজেদ আলী মজনু,মাহফুজা শাহাবুদ্দিন, কাউন্সিলর শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স,আছিফুর রশিদ আছিফ,মাকসুদ হাসান পিকু,হারুনুর রশিদ,কাউন্সিলর সংরক্ষিত সাহিদা বেগম, শরিফুল ইসলাম খোকা,শেখ আব্দুল হামিদ,হেলাল মুন্সী,৬নং ওয়ার্ড আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি শেখ কওছার আলী দোলন কুমার মিস্ত্রী,হারুন অর রশিদ, আখাংকা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মাহাবুব রহমান, দৌলতপুর কলেজের অধ্যক্ষ এস এম আনিসুর রহমান ও উপাধ্যক্ষ সদরুজ্জামান সবুর,মাসুদ খন্দকার,পরিতোষ মাস্টার,কাইয়ুম মাস্টার,রানা পারভেজ সোহেল,জাহিদ মোল্লা,সামছুল আলম বিদ্যুৎ,হাসিবুল হাসান,বীর মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হোসেন,শেখ মনজুরুল হাসান,শেখ শামসুল আলম মিল্টন,জেসমিন সুলতানা,মিতা বাগচী,বিনু ইসলাম,বিথী বিশ্বাস, ,আবু বক্কার মাস্টার, সেলিম শিকদার, শহিদুল ইসলাম সেলিম,জাকির হোসেন,দেলোয়ার হোসেন দিল,কাজী ইব্রাহীম মার্শাল,বাচ্চু মোড়ল,মিজানুর রহমান মিজান,রাসেল বাবু,সিরাজুল ইসলাম অপু,মোঃ রিপন হাওলাদার,আমিনুল ইসলাম, মহিদুল ইসলাম,এস এম কামরুল হাসান,জামাল হোসেন,আসলাম মোড়ল,জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, আসলাম বিশ্বাস, আকাশ মোল্লা,আজিজুল ইসলাম, আব্দুল আউয়াল সহ সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সবুজ সংঘ ক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ।