কোন নেতাকর্মী ও জনপ্রতিনিধি মানুষের কষ্টের কারণ হোক এটা আ’লীগের কাম্য নয়

মহানগর আ’লীগের বর্ধিত সভায় সিটি মেয়র
স্টাফ রিপোর্টার ঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও খুলনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য এস এম কামাল হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনার নির্দেশ মতো জনগণের পাশে গিয়ে দাড়াতে হবে। তাদের সুখ দুঃখের সাথী হয়ে কষ্টে সহমর্মিতা জানাতে হবে। মানুষ কষ্ট পায় এমন কোন কাজ করা যাবে না। তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে আরো বলেন, জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ^াস ও আস্থার সর্বশেষ স্থল। আর আপনারা হচ্ছেন সেই বিশ^াস রক্ষার কেন্দ্রবিন্দু। সে কারণেই সংগঠন শক্তিশালী করতে আপনাদেরকে আরো গণমূখী হতে হবে। মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। কোন নেতাকর্মী অথবা জনপ্রতিনিধি মানুষের কষ্টের কারণ হোক এটা আওয়ামী লীগের কাম্য নয়। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণের প্রত্যাশার জায়গা। সেই বিশ^াসকে অটুট রাখতে হবে। সুতরাং ২০৪১ সালের পূর্বে বাংলাদেশকে উন্নত স্মার্ট রাষ্ট্রে পরিণত করতে সকল ভেদাভেদ ভুলে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় দলীয় কার্যালয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। সভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ¦ মিজানুর রহমান মিজান, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ শহিদুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, আবুল কালাম আজাদ কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, মো. শাহজাদা, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম মুন্না, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, শেখ মো. জাহাঙ্গীর আলম, কামরুল ইসলাম বাবলু, বীরেন্দ্র নাথ ঘোষ, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ নুর মোহাম্মদ, এ্যাড. সরদার আনিছুর রহমান পপলু, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা স ম রেজওয়ান, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ^াস, শেখ আবিদ হোসেন, কাউন্সিলর ফকির মো. সাইফুল ইসলাম, মোল্যা মনিরুল ইসলাম বাশার, তসলিম আহমেদ আশা, এস এম আনিছুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, মনিরুজ্জামান খান খোকন, এস এম আকিল উদ্দিন, শেখ দাউদ হায়দার, মো. সফিউল্লাহ, মো. আব্দুস সাত্তার লিটন, মো. জাকির হোসেন, মো. আব্দুল হাই পলাশ, কাজী সাফায়েত হোসেন প্যারেট, এ্যাড. মো. ফারুক হোসেন শেখ, শেখ মফিজুর রহমান হিরু, মো. জিয়াউল ইসলাম মন্টু, শেখ আবিদ উল্লাহ, ফেরদৌস হোসেন লাবু, মঈনুল ইসলাম নাসির, মো. বাবুল সরদার বাদল, চ ম মুজিবর রহমান, মো. নুর ইসলাম, মো. জাহিদুল ইসলাম, কাজী এনায়েত আলী আলো, আব্দুর রউফ মোড়ল, কাজী জাকারিয়া রিপন, খান রিয়াজুল ইসলাম রাজা, আব্দুর রশীদ, মো. হারুনর রশীদ, খ ম লিয়াকত আলী, সৈয়দ কিসমত আলী, সরদার আব্দুল হালিম, শেখ এশারুল হক, শেখ আসলাম আলী, মো. জিয়াউল আলম খান, মো. ফায়েজুল ইসলাম টিটু, মো. সিহাব উদ্দিন, রেজাউল শেখ, মোল্লা হায়দার আলী, এস এম কামরুজ্জামান, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, শেখ আব্দুল হক, হাজী মো. মোতালেব মিয়া, কাউন্সিলর এস এম মনিরুজ্জামান মুকুল, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, শেখ মো. রুহুল আমিন, মো. জিয়াউর রহমান, মোড়ল হাবিবুর রহমান, সরদার আলী আহমেদ, শেখ অহিদুজ্জামান অহিদ, মুন্সি মো. সেলিম হোসেন, মো. তকদীরে এলাহী, ফকির মো. টুটুল ইসলাম, শেখ মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, এম এ নাসিম, অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিঃ আব্দুল জব্বার, ইব্রাহীম খলিল ইমন, প্যানেল মেয়র এস এম রফিউদ্দিন আহমেদ, প্যানেল মেয়র এ্যাড. মেমরী সুফিয়া রহমান শুনু, কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মদ আলী, কাউন্সিলর শামছুদ্দিন আহমেদ প্রিন্স, কাউন্সিলর মো. সাহিদুর রহমান, কাউন্সিলর এমডি মাহফুজুর রহমান লিটন, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, কাউন্সিলর শেখ খালিদ আহমেদ, কাউন্সিলর এ্যাড. জেসমিন পারভীন জলি, কাউন্সিলর কণিকা সাহা, এ্যাড. এনামুল হক, এ্যাড. তারিক মাহমুদ তারা, এ্যড. কে এম ইকবাল হোসেন প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।
সভা শেষে মহানগর শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি শেখ শহিদুল হকের সহধর্মীনি ও মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহজালাল হোসেন সুজনের মাতার সুস্থ্যতা ও দীর্ঘায়ূ কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।