প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে ছাত্রদলের বিবৃতি
খবর বিজ্ঞপ্তিঃ দিঘলিয়া উপজেলা বিএনপি দখল দারিত্ব ও চাঁদাবাজীতে বেপরোয়া শিরোনামে গত ২৯ সেপ্টেম্বর সংবাদ ও আওয়ামী দোসররা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে। অপপ্রচারে ব্যর্থ হয়ে আওয়ামী নেতারা গণমাধ্যমের সাংবাদিকদেরকে দিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট, সাজানো তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তমূলক সংবাদ পরিবেশনে লিপ্ত রয়েছে। এসকল ঘটনার বিষয়ে দিঘলিয়া উপজেলা ছাত্রদলের কোন নেতা কর্মী জড়িত নয়। বিগত স্বৈরাচার সরকারের প্রেতাত্মাদের দোসরা ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে বিএনপি’র ২ নেতাসহ উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক গাজী মনিরুল ইসলামের নাম জড়িয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বহিপ্রকাশ। আমরা দিঘলিয়া উপজেলা ছাত্রদল ও কলেজ শাখার পক্ষ থেকে এ ধরনের মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাই এবং একই সাথে দিঘলিয়া সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইমন হোসেন এর নামে খুলনা চিফ জুডিশিয়াল মেজিস্ট্রেট আদালতে আওয়ামী দোসর কর্তৃক হয়রানীমূলক মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং অবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবী জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন দিঘলিয়া উপজেলা ছাত্রদল ও কলেজ ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিদাতারা হলেন, দিঘলিয়া উপজেলা ছাত্রদল সদস্য সচিব জি এম হিমেল হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মেহেদী হাসান সাজ্জাদ, জাহিদুল ইসলাম রাজন, সোহেল রানা, ওয়াহেদুজ্জামান বেলাল, অমিত ঘোষ, আবিদ আজাদ, আশরাফুল ইসলাম সাবু, জুয়েল হাসান, হাসিব গাজী, নুরুজ্জামান ঝলক, আশিকুজ্জামান ফরহাদ, আমির হোসেন, লিটন শেখ, সালাহ উদ্দিন গাজী, নবাব মোল্লা, আল আমিন, রাহাদ হোসেন, মাজহারুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম, মিঠু খান, মধু মল্লিক, সৈয়দ সাগর, সবুজ মীর, সাজ্জাদ, নয়ন, রাহাদ হোসেন, মুশফিকুর রহমান, নাবিদ হাসান, সোহান চৌধুরী, খালিদ গাজী, ইউনুস মোল্লা প্রমুখ।