রাজনৈতিক পরিচয় ভুলে গণতন্ত্রকামী সব মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে- মঞ্জু

# নগরীর খুলনা শপিং কমপ্লেক্স, খেলাধুলা মার্কেট ও খ্রষ্টিান সম্প্রদায়ের সঙ্গে মতবিনিময় সভা #
স্টাফ রিপোর্টার ঃ ভয়াবহ ফ্যাসিস্ট শাসন থেকে দেশ বেরিয়ে গেলেও এখনো কিছু ব্যক্তি ও মহল এই প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে ভয়ংকর চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-২ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। তিনি বলেন, পতিত ফ্যাসিস্টরা আবার পুনর্বাসিত হতে চায়। যারা পতিত ফ্যাসিস্টকে পুনর্বাসন করতে চায়, তারাই আমাদের নির্বাচনকে বারবার পিছিয়ে দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। আমাদের এটা পরিষ্কার হতে হবে। এই ষড়যন্ত্রকারীদের আমাদের চিহ্নিত করতে হবে। রাজনৈতিক পরিচয় ভুলে গণতন্ত্রকামী সব মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠন নয়, সব গণতন্ত্রকামী মানুষের এখন এক হওয়ার সময় এসে গেছে। তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে সকল ষড়যন্ত্র ধূলিসাৎ হবে এবং গণতন্ত্র ভিত শক্তিশালী হবে।
বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় খুলনা শপিং কমপ্লেক্স, খেলাধুলা মার্কেট এর দোকান মালিক সমিতিসহ সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যেয়ে কুশল বিনিময় করেন আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-২ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। বাদ মাগরিব ৩০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক নেতৃবৃন্দের আয়োজনে দক্ষিণ টুটপাড়া খ্রীষ্টান কলোনীতে কলোনীর সভাপতি দীলিপ বিশ^াস এর সভাপতিত্বে এবং জন হাজরার পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেন, দীর্ঘ প্রায় ১৭ বছর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজ দেশ বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করবে। মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের সময় বিনা কারণে তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং নির্মম শারীরিক নির্যাতন করা হয়। ওই নির্যাতনের পর তাকে পিজি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকতে হয়। ‘তারেক রহমান চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার পর জালিম সরকার একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে দেশে ফিরতে বাধা দেয়। ১৭ বছর ধরে তাকে তার পরিবার, দেশ ও মানুষের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে দলীয় রাজনীতিতে নতুন গতি আসবে, ইনশাল্লাহ।
উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন, আনোয়ার হোসেন, ইউসুফ হারুন মজনু, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, ইকরামুল হক হেলাল, শামসুজ্জামান চঞ্চল, ইশহাক তালুকদার, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, রবিউল ইসলাম রবি, আব্দুল জব্বার, আনিসুর রহমান আরজু, মাহবুব হোসেন, মোস্তফা কামাল, খায়রুল ইসলাম লাল, মেশকাত আলী, আসলাম হোসেন, তরিকুল আলম সোহান, ইলিয়াস মুন্সি, মোহাম্মাদ আলী, মিজানুজ্জামান তাজ, মনিরুল ইসলাম মাসুম, নাহিদ মোড়ল, খান মঈনুল ইসলাম মিঠু, ইকবাল হোসেন, আলমগীর হোসেন আলম, শামীম খান, জাকারিয়া লিটন, আসলাম কচি, আলমগীর ব্যাপারী, খান শহিদুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম লিটন, রবিউল ইসলাম বিপ্লব, এড. ওমর ফারুক বনি, জামাল মোড়ল, গোলাম নবী ডালু, আলম হাওলাদার, মোস্তফা জামান মিন্টু, আবু তালেব, মাসুদ রুমী, সাখাওয়াত হোসেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, পারভেজ আহমেদ খান, সমীর কুমার সাহা, শরিফুল ইসলাম সাগর, শহিদুল ইসলাম লিটন, ইউনুচ শেখ, হাবিব খান, এড. মিজান হাওলাদার, কামাল হোসেন, হুমায়ুন কবির, মেজবাউল আক্তার পিন্টু, মুশফিকুর রহমান অভি, সেলিম বড় মিয়া, ফিরোজ আহমেদ, ইমরান হোসেন, টিপু হাওলাদার, মামুনুর রহমান মামুন, শামীম রেজা, জুয়েল রহমান, ফজলুল হক, মামুন রেজা, রবিউল আলম, হারুন হেলাল, আতিকুর রহমান লিটন, মামুনুর রহমান রাসেল, সায়েম হোসেন, মারুফ হোসেন, ইসলাম খলিফা, আলাউদ্দিন আলম, আলামিন শেখ, নুর ইসলাম, রাজিব খান রাজু, পারভেজ আহমেদ খান, রুহুল আমিন রাসেল, সোহেল খন্দকার, রিফাত পারভেজ, শুকুর আলী, ফারুক হোসেন, নাজমুল হোসেন, রবিউল ইসলাম রবি, রিপন কর্মকার, রমিজ খান, মতিয়ার রহমান, আলী খান, তানভীর প্রিন্স, সিরমান মোল্লা প্রমুখ।



