মহিষ প্রজনন খামার অফিসের টেন্ডার সিডিউল জমা নিয়ে ব্যপক অভিযোগ

# জমা দিতে পারেনি সাধারণ প্রতিষ্ঠানগুলো
স্টাফ রিপোর্টার ঃ খুলনা ফকিরহাট মহিষ প্রজনন খামারে পছন্দের ঠিকাদারদের সিডিউল জমা নিয়েছে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা এমনটি অভিযোগ করেছেন দরপত্র অংশ গ্রহণ করে শিডিউল জমা দিতে না পারা ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষেরা। এমনকি দরপত্র বাক্সের সামনে পুলিশের সামনে হাতাহাতি হলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। এ বিষয়ে কথা হয় দরপত্রে অংশগ্রহণকারী ভুক্তভোগী ফারুকীর সাথে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, অনেক আশা-ভরসা নিয়ে সিডিউল কিনেছিলাম কিন্তু নিরাপত্তার জন্য জমা দিতে পারে নি।এর জন্য অফিসকেই দায়ী করবো। যদি টেন্ডার জায়গায় দেওয়া হত পাশাপাশি প্রশাসনের কঠোর ভুমিকা থাকতো তা হলে জমা দিতে পারতাম।জানাযায় গেল ২২ শ্রে এপ্রিল ফকিরহাট মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার উপঃ পরিচালকের কার্যালয়ে ১১ টি গ্রুপে মোট ৫৫টি বড় মাংস উপযোগী মহিষ নিলামের আহবান করা হয়।যার দরপত্র অনযায়ী সিডিউল জমা দেয়ার শেষ দিন ৬ মে সকাল ৮ টা থেকে দুপুর সারে বারোটা পযন্ত সিডিউল জমা দেয়ার সময় নির্ধারন করা হয়েছিলো। এছাড়া প্রায় প্রায় কয়েকশ অধিক মত সিডুউল বিক্রি করা হয়।তবে, সিডুল জমা দিতে মহিষ খামারে পৌছালে দেখা যায় প্রায় কয়েকশ মত মানুষের জটলা প্রধান ফটকের সামনে।এসময়ে অনেকে উচ্চস্বরে বলে কাউকেই সিডিউল জমা দিতে দিবনা।আমাদের সাথে কথা বলতে হবে তারা একটা সিন্ডিকেট তৈরির চেষ্টা করছিলো।
যার করনে একাধিক বার হট্টগোল হয় ।তবে, মহিষ খামারের উপ ঃ পরিচালকের কক্ষের সামনে সিডুউল জমা দেওয়া কে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনা ঘটে।নিরাপত্তার ঘাটতির কারনে অনেকে ভয়ে সিডিউুল জমা দিতে পারেনি।সিডিউল জমা দেযা শেষ ২০ মিনিট আগে অফিসের পছন্দের লোকদের কিছু শিডিউল জমা দেয় হয়। হুটকরে সিডিয়ুল জমা নেওয়ার কারনে অনেকেই জমা দিতে পারে নি।এতে করে সাধারণ মানুষের সাথে হট্টগোল সৃষ্টি হয়।তাৎক্ষনিক ভাবে ঢাকায় ডিজির সাথে কথা বলে সমাধান করা হয়।যাদের সিডিয়ুলে ত্রটি আছে তারা দরখাস্ত দিয়ে সমাধান করবে।এছাড়া একই অভিযোগ করেন আব্দুল রহমান বলেন, সারে বারোটায়র শিডিউল জমা দেয়ার শেষ সময় পরও সিডিয়ুল জমা নিলেও আমদের অনেকেরই সিডিউুল জমা নেয় নি।আর পুলিশের সামনে মারামারি হয় পুলিশ কিছুই বলছে না।তা হলে কোন সাহসে কথা বলবো।এ বিষয়ে মহিষসিনিয়র সহকারী পরিচালক মহিষ প্রজনন ও উন্নয়ন খামার খামার শেখ আল মামুন বলেন, প্রথম দিকে শিডিউল জমা দেয়াকে কেন্দ্র করে অফিসের বাহিরে কিছুটা হট্রগোল সৃষ্টি হয়েছে।তবে, আমি পুলিশ হস্থক্ষেপ করার পর সকলে শিডিউল জমা দিতে পেরেছে। কোন ধরনের সমস্যা হয়নি।