অপহরণ ও চাঁদাবাজি মামলার আসামি খুমেক হাসপাতালে টিকিট (পুরুষ) কাউন্টারে কর্মরত!
স্টাফ রিপোর্টার ঃ খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জি এম ইখতিয়ার উদ্দিন ও তার সহকারি সাজ্জাদ হোসেনকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ ও চাদাবাজির অভিযোগে অবশেষে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন। সেই মামলরা ৩নং আসামি নগরীর খালিশপুর এলাকার বাসিন্দা রকিব মিন্টুর কন্যা লিজা (২৭)। বর্তমানে এই আসামি খুমেক হাসপাতালের বহি:বিভাগের তয় তলার ( পুরুষ) কাউন্টারে ডিউটিরত আছেন। হাসপাতালের এক কর্মকর্তাকে অপহরণ ও চাঁদাবাজি অভিযোগে মামলা থাকার সত্বেও সে কিভাবে হাসপাতালেই টিকিট কাউন্টারে ডিউটি অবস্থায় থাকে তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
খুমেক হাসপাতালের সূত্র মতে, ২০২২ সাল থেকে আউটসোসির্ংয়ে লিজার চাকুরি নেই। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবুল রানার সুপারিশে তাকে হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ তাকে ৩য় তলায় টিকিট ( পুরুষ) কাউন্টারে বসিয়ে দেন। সেই সুপারিশে এখনও লিজা বহাল তবিয়েতে আছেন। মাছ রাঙ্গা সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেড কোম্পানী ২০২২ সাল থেকে তার নিয়োগপত্র নেই বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে খুমেক হাসপাতালের তত্ত্ববধায়ক ডা: মো: আক্তারুজ্জামানকে গতকাল রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।